তুমি মানে কি জানি কি!
-ফয়জুর রহমান সজীব
তুমি মানে কি জানি কি! |
ঘোরে থাকি ঘন্টা পাঁচেক,
দেখি তোমার ঘুমের মুখ,
ঘোর কিংবা বেঘোরে জানি,
তুমিই মানে সর্বসুখ।
তুমি মানে শান্ত বিকেল,
ক্লান্ত আমার নির্বাসন,
তুমি মানে অকালবোধন,
বোধ শোধনেরব সিংহাসন।
তুমি মানে আরেকটা কি,
নাম জানিনা, কি বলি?
তুমি মানে বিশ্রী সুখের,
মোলায়েম করা সুখস্মৃতি।
তুমি মানে ভাঙা হাড়ের,
খটমটানো শান্তিসুর,
তুমি মানে জোড়ায় চলা,
একটা খালাস, বেকসুর।
তুমি মানে যা ইচ্ছা তাই,
তুমি মানে ইচ্ছানদ,
তুমি মানে আকাশ ভরা,
ইচ্ছাগুলোর স্বপ্নরথ।
তুমি মানে শুধুই তুমি,
তুই কিংবা আপনি হোক,
তুমি মানে শুধুই আমার,
জোর করে বা লড়াই হোক।
জীবন চলে অশান্তিতে,
সময় কাটে বিষাদের,
তুমি মানেই বেঁচে থাকা,
বুনতে পারছি আশাদের।
আমি মানে বেশ নালায়েক,
কিংবা একটা কাপুরুষ,
বেহায়া হয়েও চাইছি তোমায়,
চাইছি আমি হই পুরুষ।
চাইছি আমি জোয়ার-ভাটায়,
হাঁটবো, দেবো ডুব সাঁতার,
প্রমাণ করে ছাড়বো আমি,
তোমার প্রেমের দাবিদার।
আবার বলি-
তুমি মানে খুঁজে পাওয়া,
তুমিই মানে সর্বসুখ।
তুমি মানে শান্ত বিকেল,
ক্লান্ত আমার নির্বাসন,
তুমি মানে অকালবোধন,
বোধ শোধনেরব সিংহাসন।
তুমি মানে আরেকটা কি,
নাম জানিনা, কি বলি?
তুমি মানে বিশ্রী সুখের,
মোলায়েম করা সুখস্মৃতি।
তুমি মানে ভাঙা হাড়ের,
খটমটানো শান্তিসুর,
তুমি মানে জোড়ায় চলা,
একটা খালাস, বেকসুর।
তুমি মানে যা ইচ্ছা তাই,
তুমি মানে ইচ্ছানদ,
তুমি মানে আকাশ ভরা,
ইচ্ছাগুলোর স্বপ্নরথ।
তুমি মানে শুধুই তুমি,
তুই কিংবা আপনি হোক,
তুমি মানে শুধুই আমার,
জোর করে বা লড়াই হোক।
জীবন চলে অশান্তিতে,
সময় কাটে বিষাদের,
তুমি মানেই বেঁচে থাকা,
বুনতে পারছি আশাদের।
আমি মানে বেশ নালায়েক,
কিংবা একটা কাপুরুষ,
বেহায়া হয়েও চাইছি তোমায়,
চাইছি আমি হই পুরুষ।
চাইছি আমি জোয়ার-ভাটায়,
হাঁটবো, দেবো ডুব সাঁতার,
প্রমাণ করে ছাড়বো আমি,
তোমার প্রেমের দাবিদার।
আবার বলি-
তুমি মানে খুঁজে পাওয়া,
নিখোঁজ আমার গানের স্বর,
তুমি মানে লিখতে পারা,
পতনের শেষের নতুন স্বর।
তুমি মানে হারিয়ে ফেরা ,
আভিজাতের বেরিবাধ,
তুমি মানে রোজ সকালে,
বাঁচতে চাওয়ার আর্তনাদ।
তুমি মানে ক্রমান্বয়ে,
নাজিল হওয়া ছন্দে গান,
তুমি মানে লিখতে পারা,
মহাকাব্যের আলিঙ্গন।
তুমি মানে লিখতে পারা,
পতনের শেষের নতুন স্বর।
তুমি মানে হারিয়ে ফেরা ,
আভিজাতের বেরিবাধ,
তুমি মানে রোজ সকালে,
বাঁচতে চাওয়ার আর্তনাদ।
তুমি মানে ক্রমান্বয়ে,
নাজিল হওয়া ছন্দে গান,
তুমি মানে লিখতে পারা,
মহাকাব্যের আলিঙ্গন।